প্রথম
সি প্রোগ্রাম
হ্যালো, আমি
দিব্য জ্যোতি রায়।
ফিরে আসলাম সি
প্রোগ্রামিং এর
প্রথম প্রোগ্রাম
(Hallo
World) নিয়ে। সি প্রোগ্রামিং
লিখতে গেলে প্রথমে
সি এর কমপাইলার
ডাউনলোড করতে হবে।
কম্পাইলার হলো
যেখানে প্রোগ্রামটি
তৈরী হবে বা যে
মেশিন প্রোগ্রামটি
বানাবে। সি প্রোগ্রামিং
এর জন্য কম্পাইলার
হলো Code Blogs(http://codeblocks.org/download).
কম্পাইলার
টি প্রথমে ডাউনলোড
করতে হবে। এরপর
ইন্সটল দিতে হবে।
তারপর নিউ ফাইল
ক্রিয়েট করতে হবে।
নতুন ফাইল তৈরির
পর সেখানে নিম্নোক্ত
কোডটি লিখতে হবে।
#include<stdio.h>
int main ()
{
printf (“Hello World!”);
return 0;
}
এই
কোডটি কোডব্লকস
এ রান করালে আউটপুট
আসবে নিচের মতোঃ
বিশ্লেষণঃ
এখানে
প্রথম লাইনে লেখা
আছে, #include<stdio.h> এটি একটি
হেডার ট্যাগ। এখানে
ইনক্লুড লেখার
মাধ্যমে হেডার
যোগ করা হচ্ছে।
এরপর <> ব্রাকেটের
ভিতর হেডারের নাম
লেখা হয়েছে। হেডারটি
হলো stdio.h এখানে std মানে
হলো স্ট্যান্ডার্ড,
i মানে
হলো ইনপুট, o মানে
আউটপুট এবং .h দ্বারা
বোঝানো হচ্ছে যে
এটি একটি হেডার
ফাইল। এরপরের লাইনে
আমরা লিখেছি int main() এটা
একটা গ্লোবাল ভেরিয়েবল
যার ভিতর মেইন
প্রোগ্রামটি থাকবে। সি প্রোগ্রামিংএ
বড় বড় প্রোগ্রাম
লিখতে গেলে অনেক
সময় নানা ধরনের
গ্লোবাল ভেরিয়েবল
নিতে হয়। কিন্তু
মেইন গ্লোবাল ভেরিয়েবলটিতে
শুধু মূল কোডটি
লিখতে হয়। গ্লোবাল
ভেরিয়েবল নিয়ে
আমরা পরে কথা বলবো।
এখন গ্লোবাল ভেরিয়েবলে
যদি আমাদের মূল
কোডটি লিখতে হয়,
তবে তো আমাদেরকে
মূল গ্লোবাল ভেরিয়েবলে
প্রবেশ করতে হবে।
তাই না? এজন্য আমরা
দ্বিতীয় বন্ধনি
ব্যবহার করেছি।
তো দিতীয় বন্ধনি
ব্যবহারের মাধ্যমে
আমরা গ্লোবাল ভেরিয়েবলে
প্রবেশ তো করেছ
কিন্তু এখন তো
আমাদেরকে মূল কোডটি
লিখতে হবে। আর
আমাদের প্রোগ্রামটির
উদ্দেশ্য হলো আমরা
হ্যালো ওয়ার্ল্ড
প্রিন্ট করব। তাই
কোনোকিছু প্রিন্ট
করতে গেলে আমাদের
লিখতে হবে, printf (); এই ফাংশনটি
দ্বারা আউটপুট
দেওয়া হয়। আর আমরা
যদি কোনো লেখা
প্রিন্ট করতে চাই
তাহলে আমদেরকে
লেখাটি লিখতে হবে
ঐ ফাংশনের প্রথম
বন্ধনির ভেতর ইনভার্টেড
কমা(“”) দিয়ে তার ভেতরে।
এই ইনভার্টেড কমার
ভেতরে লেখা হবে
তাই প্রোগ্রামটি
আউটপুট দিবে। আর
রিটার্নের ব্যাপারটা
তোমাদেরকে আমি
পরে বলবো। অবশ্য
রিটার্ন ০ না দিলেও
তোমাদের প্রোগ্রামটি
কাজ করবে।
আজকের
লেসন এ
পর্যন্তই।
পরের লেসনে
দেখা হবে।
0 comments:
Post a Comment